প্রত্যেক ফরজ সলাতের পর যে দোয়া পাঠ করলে অতীতের সমস্ত পাপ ক্ষমা করা হয়-
রাসূল (সাঃ) বলেন, কোন ব্যক্তি যদি প্রত্যেক ফরজ স্বলাতের পর-
“সুবহা-নাল্লাহ” (আল্লাহ কতই না পবিত্র-মহান)”«سُبْحَانَ اللَّه ((৩৩ বার
“আলহামদুলিল্লাহ” (সকল প্রশংসা আল্লাহ্র জন্য) الْحَمْدُ لِلَّهِ، (৩৩ বার)
“আল্লা-হু আকবার” (আল্লাহ সবচেয়ে বড়)” اللَّهُ أَكْبَرُ (৩৩ বার)
তারপর
১ বার নিম্নোক্ত দোয়া বলে
« لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ».
(লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন কাদীর)।
“একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই, সকল প্রশংসা তাঁরই এবং তিনি সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান।”
তাহলে ঐ ব্যক্তির সমস্ত পাপ ক্ষমা করে দেওয়া হবে, যদিও তা সমুদ্রের ফেনা সমতুল্যও হয়। ( মুসলিম)
আর এ দোয়া না পারলে আরও ১ বার “আল্লা-হু আকবার” বলে ১০০ পূর্ণ করবে।
রাসূল (সাঃ) বলেন, কোন ব্যক্তি যদি প্রত্যেক ফরজ স্বলাতের পর-
“সুবহা-নাল্লাহ” (আল্লাহ কতই না পবিত্র-মহান)”«سُبْحَانَ اللَّه ((৩৩ বার
“আলহামদুলিল্লাহ” (সকল প্রশংসা আল্লাহ্র জন্য) الْحَمْدُ لِلَّهِ، (৩৩ বার)
“আল্লা-হু আকবার” (আল্লাহ সবচেয়ে বড়)” اللَّهُ أَكْبَرُ (৩৩ বার)
তারপর
১ বার নিম্নোক্ত দোয়া বলে
« لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ».
(লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন কাদীর)।
“একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই, সকল প্রশংসা তাঁরই এবং তিনি সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান।”
তাহলে ঐ ব্যক্তির সমস্ত পাপ ক্ষমা করে দেওয়া হবে, যদিও তা সমুদ্রের ফেনা সমতুল্যও হয়। ( মুসলিম)
আর এ দোয়া না পারলে আরও ১ বার “আল্লা-হু আকবার” বলে ১০০ পূর্ণ করবে।
ঠিক এই তাসবিহগুলোই রাসুল (সাঃ) ঘুমানোর সময়ও পড়তে বলেছেন, রাসুল (সাঃ)
তার মেয়ে ফাতিমা (রাঃ)-কে প্রত্যেক রাতে ঘুমানোর সময় ৩৩ বার সুবহা-নাল্লাহ,
৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ এবং ৩৪ বার আল্লাহু আকবার পড়ার নির্দেশ দেন।
(বুখারি, মুসলিম, মিশকাত- ২৩৮৭)
এই তাসবিহগুলো আল্লাহ তা’লার কাছে সবচেয়ে প্রিয় এবং সারা পৃথিবীর সবকিছুর চেয়ে রাসুল (সাঃ)-এর কাছে এই তাসবিহগুলোই সবচেয়ে প্রিয় ছিল,(মুসলিম-৩৯৮৫, মুসলিম-২৬৯৫)
সুতরাং এই ২ সময়ে তাসবিহগুলো অবশ্যই পাঠ করুন।
এই তাসবিহগুলো আল্লাহ তা’লার কাছে সবচেয়ে প্রিয় এবং সারা পৃথিবীর সবকিছুর চেয়ে রাসুল (সাঃ)-এর কাছে এই তাসবিহগুলোই সবচেয়ে প্রিয় ছিল,(মুসলিম-৩৯৮৫, মুসলিম-২৬৯৫)
সুতরাং এই ২ সময়ে তাসবিহগুলো অবশ্যই পাঠ করুন।