মৃত ব্যক্তির জন্য উপকারী আমলসমূহ :
রসূল সা. বলেছেন : আদম সন্তান যখন মারা যায়, তখন তার সকল আমল বন্ধ হয়ে যায়। কেবল তিনটা জিনিস চালু থাকে : তার কৃত চলমান সদকা, তার প্রচারিত এমন জ্ঞান যা উপকারী এবং এমন সন্তান, যে তার জন্য দোয়া করে।
যে সব সৎ কাজ অন্যরা করে এবং মৃত ব্যক্তি তার
সওয়াব পায়, সেগুলো হলো :
রসূল সা. বলেছেন : আদম সন্তান যখন মারা যায়, তখন তার সকল আমল বন্ধ হয়ে যায়। কেবল তিনটা জিনিস চালু থাকে : তার কৃত চলমান সদকা, তার প্রচারিত এমন জ্ঞান যা উপকারী এবং এমন সন্তান, যে তার জন্য দোয়া করে।
যে সব সৎ কাজ অন্যরা করে এবং মৃত ব্যক্তি তার
সওয়াব পায়, সেগুলো হলো :
১. মৃত ব্যক্তির জন্য দোয়া করা ও ক্ষমা প্রার্থনা করা। মহান আল্লাহ বাণী :
হে আমাদের প্রতিপালক, আমাদেরকে ক্ষমা করো এবং আমাদের পূর্বে যারা ঈমান
সহকারে অতিবাহিত হয়েছে, তাদেরকেও ক্ষমা করো। সূরা হাশর-১০
২. সদকা করা। সন্তানের পক্ষ থেকে বা অন্য কারো পক্ষ থেকে।
৩. নামায আদায় করা।
৪. রোযা রাখা। রোযা কাজা থাকলে সন্তানের পক্ষ থেকে করা
৫. হজ্ব।হজ্বের মানত থাকলে ঋণ পরিশোধের মত সন্তানের তা আদায় করা।
৬. কুরআন পাঠ করা।
সওয়াব পৌঁছানোর নিয়ত করে উপরোক্ত আমলসমূহ বা যে কোন নেক আমল করা যাবে। আল্লাহ তো পিতা-মাতার জন্য সন্তানকে দোয়া করার ভাষাও শিখিয়ে দিয়েছেন। আসুন, আমরা আমাদের প্রিয়জনদের জন্য নফল নামায, রোযা, কুরআন তেলাওয়াত, দান-সদকা ও বেশি বেশি দোয়া করি।
২. সদকা করা। সন্তানের পক্ষ থেকে বা অন্য কারো পক্ষ থেকে।
৩. নামায আদায় করা।
৪. রোযা রাখা। রোযা কাজা থাকলে সন্তানের পক্ষ থেকে করা
৫. হজ্ব।হজ্বের মানত থাকলে ঋণ পরিশোধের মত সন্তানের তা আদায় করা।
৬. কুরআন পাঠ করা।
সওয়াব পৌঁছানোর নিয়ত করে উপরোক্ত আমলসমূহ বা যে কোন নেক আমল করা যাবে। আল্লাহ তো পিতা-মাতার জন্য সন্তানকে দোয়া করার ভাষাও শিখিয়ে দিয়েছেন। আসুন, আমরা আমাদের প্রিয়জনদের জন্য নফল নামায, রোযা, কুরআন তেলাওয়াত, দান-সদকা ও বেশি বেশি দোয়া করি।