ইসলামে মোহরানা আদায় করা স্বামীর জন্য ফরয করা হয়েছে।
স্বামীর আয়ের প্রতি সঙ্গতি রেখে এবং স্ত্রীর পারিবারিক মর্যাদা ইত্যাদির
প্রতি লক্ষ্য রেখে এমনভাবে মোহরানা ঠিক করতে হবে যেন স্বামী তা পরিশোধ
করতে পারেন।
স্বামী যদি মোহরানা আদায় ব্যতীত মারা যান তাহলে তার সম্পত্তি বন্টনের আগে স্ত্রীর মোহরানার টাকা পরিশোধ করতে হবে। আবার যদি মোহরানার টাকা না পেয়ে স্ত্রী মারা যান তাহলে মোহরানার টাকা তার পরিবার পাবে।
কোন অবস্থাতেই মোহরানার টাকা বিনা পরিশোধ রাখা যাবেনা।
আমাদের দেশে অনেক সময় অনেক পুরুষ স্ত্রীর কাছে বিয়ের প্রথম রাতেই মোহরানার টাকা মাফ চেয়ে নেন। এটা সম্পূর্ণ রূপে নিন্দনীয় একটা কাজ। কেননা বিয়ের প্রথম দিন স্ত্রী স্বাভাবিক ভাবেই অনেক ভীত-সন্ত্রস্ত থাকেন, তার মন থাকে নরম, অজানা আশংকায় থাকেন ভীত, এমতাবস্থায় তার নিকট মোহরানা অর্থ মাফ চাইলে তিনিতো মাফ করেই দিবেন, এটা কিছু পুরুষের সম্পূর্ণ অনৈতিক ফন্দি, যা ইসলাম সমর্থন করেনা। এটা যেহেতু তার প্রাপ্য, সুতরাং যত দ্রুত সম্ভব তা পরিশোধ করে দেয়াটাই উত্তম। তবে হ্যা, যদি স্ত্রী এই মোহরানার অর্থ স্বেচ্ছায় স্বামীকে পরিবার বা তার কোন জরুরী কাজে খরচ করতে দেন তবে তা গ্রহণ করা যাবে। কিন্তু এখানে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে, এই অর্থ যেন কোন প্রতারনার আশ্রয় গ্রহণ বা দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে নেয়া না হয়।
এ বিষয়ে একটি বিষয়ে প্রনিধানযোগ্য, তা হলো, স্ত্রীকেও তার স্বামীর সক্ষমতা দেখতে হবে, এ বিষয়ে তার উপর জোরাজোরি করা উচিত হবেনা। বিশেষত, বিয়ের সময় মেয়ের পরিবারকে অবশ্যই পাত্রের আর্থিক সঙ্গতির বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। এমন যেন না হয় যে, বেশী মোহরানা নির্ধারণ একটি ফ্যামিলি স্ট্যাটাসের বিষয়।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে মোহরানার বিষয়ে যত্নবান হবার তাওফিক দিন।
স্বামী যদি মোহরানা আদায় ব্যতীত মারা যান তাহলে তার সম্পত্তি বন্টনের আগে স্ত্রীর মোহরানার টাকা পরিশোধ করতে হবে। আবার যদি মোহরানার টাকা না পেয়ে স্ত্রী মারা যান তাহলে মোহরানার টাকা তার পরিবার পাবে।
কোন অবস্থাতেই মোহরানার টাকা বিনা পরিশোধ রাখা যাবেনা।
আমাদের দেশে অনেক সময় অনেক পুরুষ স্ত্রীর কাছে বিয়ের প্রথম রাতেই মোহরানার টাকা মাফ চেয়ে নেন। এটা সম্পূর্ণ রূপে নিন্দনীয় একটা কাজ। কেননা বিয়ের প্রথম দিন স্ত্রী স্বাভাবিক ভাবেই অনেক ভীত-সন্ত্রস্ত থাকেন, তার মন থাকে নরম, অজানা আশংকায় থাকেন ভীত, এমতাবস্থায় তার নিকট মোহরানা অর্থ মাফ চাইলে তিনিতো মাফ করেই দিবেন, এটা কিছু পুরুষের সম্পূর্ণ অনৈতিক ফন্দি, যা ইসলাম সমর্থন করেনা। এটা যেহেতু তার প্রাপ্য, সুতরাং যত দ্রুত সম্ভব তা পরিশোধ করে দেয়াটাই উত্তম। তবে হ্যা, যদি স্ত্রী এই মোহরানার অর্থ স্বেচ্ছায় স্বামীকে পরিবার বা তার কোন জরুরী কাজে খরচ করতে দেন তবে তা গ্রহণ করা যাবে। কিন্তু এখানে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে, এই অর্থ যেন কোন প্রতারনার আশ্রয় গ্রহণ বা দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে নেয়া না হয়।
এ বিষয়ে একটি বিষয়ে প্রনিধানযোগ্য, তা হলো, স্ত্রীকেও তার স্বামীর সক্ষমতা দেখতে হবে, এ বিষয়ে তার উপর জোরাজোরি করা উচিত হবেনা। বিশেষত, বিয়ের সময় মেয়ের পরিবারকে অবশ্যই পাত্রের আর্থিক সঙ্গতির বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। এমন যেন না হয় যে, বেশী মোহরানা নির্ধারণ একটি ফ্যামিলি স্ট্যাটাসের বিষয়।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে মোহরানার বিষয়ে যত্নবান হবার তাওফিক দিন।
Comments
Post a Comment