বিশুদ্ধ চিত্তের মানুষরা আত্মার শান্তির জন্যে মনের খোরাক জুগিয়ে চলেন।
এমন মানুষরা শুধু শুধু বিশুদ্ধ চিত্তের হয়ে ওঠেননি। তারা আসলে বিশেষ কিছু
বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। এখানে জেনে নিন, তাদের বিশেষ ১০টি বৈশিষ্ট্যের কথা।
১. আত্মশক্তিকে জাগিয়ে তোলা : সবার মাঝেই আলাদা আলাদা বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে যাকে জাগিয়ে তুলতে হয়। যাদের কথা বলা হচ্ছে, তারা নিজের ভেতরের মানুষটার পরিচর্যা চালিয়ে যান। এ জন্য উদ্দেশ্য থাকতে হবে, নিজেকে চেনা।
২. লক্ষ্য স্থির করা : আত্মসচেতনতা থেকে মনের লক্ষ্য স্থির হবে। তাই নিজের লক্ষ্যস্থির করুন। যা আপনার আত্মাকে শান্তি দেবে, সে পথের শেষেই আপনার গন্তব্য থাকতে হবে।
৩. সময়মতো হাজির থাকা : জীবনের খারাপ বা ভালো যেকোনো সময় নিজের কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যান। সব কিছুর প্রতি মনোযোগ ও ভালোবাসা রাখুন। স্কুলের বেঞ্চ থেকে শুরু করে আপনার মা- সবার প্রতি ভালোবাসা ধারণ করুন।
৪. ধর্মকর্ম পালন করুন : যার যার ধর্মকর্ম সঠিকভাবে পালন করুন। নিজের চিন্তাধারা ভিন্ন হতে পারে। কিন্তু ধর্মকর্ম সব সময় আপনাকে ভালো জিনিসটিই শেখাবে। এটি ভালোবাসতে শেখায়, এটি সংযম শেখায় এবং ধর্মকর্ম সুখের সন্ধান দেয়।
৫. দুঃখ-কষ্ট ভোগের চর্চা করুন : জীবনে দুঃখ-কষ্ট থেকে দূরে থাকা যাবে না। তাই এগুলোকে বুকে টেনে নিন। এগুলোকে হজম করার চর্চা চালিয়ে যান। নেতিবাচক দিকগুলোই আপনাকে খাঁটি করে তুলবে।
৬. ভিন্ন ধরনের মানুষের সঙ্গে সময় কাটান : অনেক মানুষ আছেন যারা সফলতা-ব্যর্থতার থেকে ভিন্ন কোনো অবস্থানে থাকেন। এদের সঙ্গে সময় কাটান। জীবনের ভিন্ন ঘরানার অভিজ্ঞতা আসবে আপনার মাঝে। অজানা-অচেনা বিষয়গুলো পরিপক্ক হতে থাকবে।
৭. নিখুঁত নয়, দারুণ কিছুর খোঁজ করুন : সব কিছু নিখুঁত হয় না। তা ছাড়া সবকিছু ত্রুটিহীন হওয়ার প্রয়োজনও পড়ে না। বরং দারুণ কিছু করার ও খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন। এগুলোই আপনার জীবনের ভালো এবং ভিন্ন ধাঁচের বৈশিষ্ট্যের জন্ম দেবে।
৮. সহজবোধ্য হোন : শক্ত যেকোনো কিছুকে জয় করতে পারে সহজ-সরল এবং নরম মানসিকতা। তাই নিজেকে সবার কাছে সহজবোধ্য করে তুলুন। সরল পথে চলুন।
৯. অনিশ্চয়তায় আরাম খুঁজুন : জীবনে অনেক সময় আসবে যখন অনিশ্চয়তায় ভুগবেন। যে পথে চলেছেন সেখানে বহু উত্থান-পতন অপেক্ষা করছে। কিন্তু ঘোর অমানিশাতেও স্বাভাবিক এবং স্বস্তিতে থাকার অভ্যাস ভালো কিছু এনে দেবে আপনাকে। যেকোনো পরিস্থিতিতে অবিচল এবং মনে শান্তি ধরে রাখার মন্ত্রটাই বিশুদ্ধ আত্মার মানুষের জন্ম দেয়।
১০. প্রতিদিন ছোট ছোট লক্ষ্য অর্জন : ছোট থেকেই বড় কিছুর দিকে এগিয়ে যেতে পারবেন। তাই প্রতিদিন ছোট ছোট ভালো কোনো কাজ করতে এগিয়ে যান। যখনই সুযোগ পাবেন, একটি ভালো কাজ করবেন। এভাবে দিনের পর দিন, বছরের পর বছর ভালো কাজের তালিকা আপনাকে বিশুদ্ধ করে তুলবে। ধারাবাহিক ছোট কাজের মাধ্যমে ছোট লক্ষ্যে পৌঁছানোর মধ্য দিয়ে বড় কিছুর দিকে এগিয়ে যাওয়ার সাহস আসবে মনে।
১. আত্মশক্তিকে জাগিয়ে তোলা : সবার মাঝেই আলাদা আলাদা বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে যাকে জাগিয়ে তুলতে হয়। যাদের কথা বলা হচ্ছে, তারা নিজের ভেতরের মানুষটার পরিচর্যা চালিয়ে যান। এ জন্য উদ্দেশ্য থাকতে হবে, নিজেকে চেনা।
২. লক্ষ্য স্থির করা : আত্মসচেতনতা থেকে মনের লক্ষ্য স্থির হবে। তাই নিজের লক্ষ্যস্থির করুন। যা আপনার আত্মাকে শান্তি দেবে, সে পথের শেষেই আপনার গন্তব্য থাকতে হবে।
৩. সময়মতো হাজির থাকা : জীবনের খারাপ বা ভালো যেকোনো সময় নিজের কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যান। সব কিছুর প্রতি মনোযোগ ও ভালোবাসা রাখুন। স্কুলের বেঞ্চ থেকে শুরু করে আপনার মা- সবার প্রতি ভালোবাসা ধারণ করুন।
৪. ধর্মকর্ম পালন করুন : যার যার ধর্মকর্ম সঠিকভাবে পালন করুন। নিজের চিন্তাধারা ভিন্ন হতে পারে। কিন্তু ধর্মকর্ম সব সময় আপনাকে ভালো জিনিসটিই শেখাবে। এটি ভালোবাসতে শেখায়, এটি সংযম শেখায় এবং ধর্মকর্ম সুখের সন্ধান দেয়।
৫. দুঃখ-কষ্ট ভোগের চর্চা করুন : জীবনে দুঃখ-কষ্ট থেকে দূরে থাকা যাবে না। তাই এগুলোকে বুকে টেনে নিন। এগুলোকে হজম করার চর্চা চালিয়ে যান। নেতিবাচক দিকগুলোই আপনাকে খাঁটি করে তুলবে।
৬. ভিন্ন ধরনের মানুষের সঙ্গে সময় কাটান : অনেক মানুষ আছেন যারা সফলতা-ব্যর্থতার থেকে ভিন্ন কোনো অবস্থানে থাকেন। এদের সঙ্গে সময় কাটান। জীবনের ভিন্ন ঘরানার অভিজ্ঞতা আসবে আপনার মাঝে। অজানা-অচেনা বিষয়গুলো পরিপক্ক হতে থাকবে।
৭. নিখুঁত নয়, দারুণ কিছুর খোঁজ করুন : সব কিছু নিখুঁত হয় না। তা ছাড়া সবকিছু ত্রুটিহীন হওয়ার প্রয়োজনও পড়ে না। বরং দারুণ কিছু করার ও খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন। এগুলোই আপনার জীবনের ভালো এবং ভিন্ন ধাঁচের বৈশিষ্ট্যের জন্ম দেবে।
৮. সহজবোধ্য হোন : শক্ত যেকোনো কিছুকে জয় করতে পারে সহজ-সরল এবং নরম মানসিকতা। তাই নিজেকে সবার কাছে সহজবোধ্য করে তুলুন। সরল পথে চলুন।
৯. অনিশ্চয়তায় আরাম খুঁজুন : জীবনে অনেক সময় আসবে যখন অনিশ্চয়তায় ভুগবেন। যে পথে চলেছেন সেখানে বহু উত্থান-পতন অপেক্ষা করছে। কিন্তু ঘোর অমানিশাতেও স্বাভাবিক এবং স্বস্তিতে থাকার অভ্যাস ভালো কিছু এনে দেবে আপনাকে। যেকোনো পরিস্থিতিতে অবিচল এবং মনে শান্তি ধরে রাখার মন্ত্রটাই বিশুদ্ধ আত্মার মানুষের জন্ম দেয়।
১০. প্রতিদিন ছোট ছোট লক্ষ্য অর্জন : ছোট থেকেই বড় কিছুর দিকে এগিয়ে যেতে পারবেন। তাই প্রতিদিন ছোট ছোট ভালো কোনো কাজ করতে এগিয়ে যান। যখনই সুযোগ পাবেন, একটি ভালো কাজ করবেন। এভাবে দিনের পর দিন, বছরের পর বছর ভালো কাজের তালিকা আপনাকে বিশুদ্ধ করে তুলবে। ধারাবাহিক ছোট কাজের মাধ্যমে ছোট লক্ষ্যে পৌঁছানোর মধ্য দিয়ে বড় কিছুর দিকে এগিয়ে যাওয়ার সাহস আসবে মনে।
Comments
Post a Comment