যৌন
চাহিদা খুবই স্বাভাবিক ও সাধারণ একটি ব্যাপার। নারী-পুরুষ শারীরিকভাবে
মিলিত হয়, প্রজননে অংশ নেয়, এবং এর মাধ্যমেই পৃথিবীতে মানব প্রজাতির
ধারাবাহিকতা বজায় থাকে। তবে যৌন মিলনের প্রয়োজন কি শুধুই আনন্দ ও প্রজনন?
না। যৌন মিলনের এমন কিছু বৈজ্ঞানিক উপকারিতা রয়েছে যা আমাদের দেহে বিভিন্ন
সমস্যা সমাধানে সহায়তা করে থাকে। আসুন এমনই কিছু উপকারিতা সম্পর্কে জেনে
নিই।
এক ধরনের শারীরিক ব্যায়াম :
প্রতিদিন অন্তত একবার করে শারীরিক মিলনে শরীরে ব্যায়ামের উপকারিতা পাওয়া যায়। যৌন মিলনে পর যে কেউ ক্লান্তি অনুভব করেন, কেননা পরিশ্রমের কারণে ক্যালোরি ক্ষয় হয়। কেউ যদি সপ্তাহে ৩ দিন ১৫ মিনিটের শারীরিক মিলনে অভ্যস্ত হয়ে ওঠেন, তাহলে তিনি বছরে ৭৫০০ ক্যালরি কমিয়ে আনতে পারবেন যা ৭৫ মাইল জগিং করার সমতুল্য। এছাড়া শারীরিক মিলনের ফলে সৃষ্ট দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস দেহের ভেতরের কোষে অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং নিঃসরণ হওয়া টেসটোসটেরন হাড় ও মাংসপেশীকে শক্তিশালী করে তোলে।
ব্যথা নিরসন করে :
শারীরিক মিলনের সময়ে পুরুষ এবং নারী উভয়ের দেহেই এনডরফিনস নামক এক ধরনের হরমোনের নিঃসরণ বাড়ে যা দেহে পেইনকিলার হিসেবে কাজ করে। জিনা ওগডেন পরিচালিত এক গবেষণায় বলা হয় যৌন উদ্দীপনার সময়ে কোনো প্রকার ব্যথা অনুভূত হয় না কেননা এনডরফিনস এর উপস্থিতিতে তা নিরসিত হয়।
প্রজনন ক্রিয়ায় সহায়তা করে :
প্রতিদিন শারীরিক মিলনে অভ্যস্ত হয়ে ওঠা একজন নারীর প্রজনন ক্রিয়ায় সক্রিয়তা বেশী থাকে। কেননা এটি প্রজনন বিভিন্ন অঙ্গ নির্দিষ্ট শেপে রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া নিয়মিত যৌন মিলনে প্রজনন ক্ষমতা বাড়ে, মাসিকের নানা সমস্যা দূর হয়।
মূত্রনালীর গ্রন্থির সুরক্ষা :
মূত্রনালী থেকে বের হওয়া যেকোনো তরলই গ্রন্থির ময়লা নিঃসরণ করে থাকে। কিন্তু পর্যাপ্ত শারীরিক মিলনের অভাবে যদি তরল পদার্থটি সঠিকভাবে নিঃসরিত না হতে পারে তবে তা থেকে পুরুষের নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। এই মূত্রনালীর গ্রন্থির সুরক্ষায় প্রতিদিন শারীরিক মিলন অবশ্যই প্রয়োজন।
মানসিক চাপ থেকে মুক্তি :
বৈজ্ঞানিকভাবেই প্রমাণিত যে শারীরিক মিলনের ফলে মানসিক চাপ কমে যায়। যৌন মিলনের সময়ে শরীরে ডোপামিন নিঃসৃত হয় যা মানসিক চাপ সৃষ্টিকারক হরমোনের সাথে ক্রিয়া করে। এর ফলে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এক ধরনের শারীরিক ব্যায়াম :
প্রতিদিন অন্তত একবার করে শারীরিক মিলনে শরীরে ব্যায়ামের উপকারিতা পাওয়া যায়। যৌন মিলনে পর যে কেউ ক্লান্তি অনুভব করেন, কেননা পরিশ্রমের কারণে ক্যালোরি ক্ষয় হয়। কেউ যদি সপ্তাহে ৩ দিন ১৫ মিনিটের শারীরিক মিলনে অভ্যস্ত হয়ে ওঠেন, তাহলে তিনি বছরে ৭৫০০ ক্যালরি কমিয়ে আনতে পারবেন যা ৭৫ মাইল জগিং করার সমতুল্য। এছাড়া শারীরিক মিলনের ফলে সৃষ্ট দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস দেহের ভেতরের কোষে অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং নিঃসরণ হওয়া টেসটোসটেরন হাড় ও মাংসপেশীকে শক্তিশালী করে তোলে।
ব্যথা নিরসন করে :
শারীরিক মিলনের সময়ে পুরুষ এবং নারী উভয়ের দেহেই এনডরফিনস নামক এক ধরনের হরমোনের নিঃসরণ বাড়ে যা দেহে পেইনকিলার হিসেবে কাজ করে। জিনা ওগডেন পরিচালিত এক গবেষণায় বলা হয় যৌন উদ্দীপনার সময়ে কোনো প্রকার ব্যথা অনুভূত হয় না কেননা এনডরফিনস এর উপস্থিতিতে তা নিরসিত হয়।
প্রজনন ক্রিয়ায় সহায়তা করে :
প্রতিদিন শারীরিক মিলনে অভ্যস্ত হয়ে ওঠা একজন নারীর প্রজনন ক্রিয়ায় সক্রিয়তা বেশী থাকে। কেননা এটি প্রজনন বিভিন্ন অঙ্গ নির্দিষ্ট শেপে রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া নিয়মিত যৌন মিলনে প্রজনন ক্ষমতা বাড়ে, মাসিকের নানা সমস্যা দূর হয়।
মূত্রনালীর গ্রন্থির সুরক্ষা :
মূত্রনালী থেকে বের হওয়া যেকোনো তরলই গ্রন্থির ময়লা নিঃসরণ করে থাকে। কিন্তু পর্যাপ্ত শারীরিক মিলনের অভাবে যদি তরল পদার্থটি সঠিকভাবে নিঃসরিত না হতে পারে তবে তা থেকে পুরুষের নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। এই মূত্রনালীর গ্রন্থির সুরক্ষায় প্রতিদিন শারীরিক মিলন অবশ্যই প্রয়োজন।
মানসিক চাপ থেকে মুক্তি :
বৈজ্ঞানিকভাবেই প্রমাণিত যে শারীরিক মিলনের ফলে মানসিক চাপ কমে যায়। যৌন মিলনের সময়ে শরীরে ডোপামিন নিঃসৃত হয় যা মানসিক চাপ সৃষ্টিকারক হরমোনের সাথে ক্রিয়া করে। এর ফলে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
Comments
Post a Comment