নারী দেহের স্পর্শকাতর স্থান যে গুলো!






নারী...
 নারীর মন, নারীর শরীর ইত্যাদি সবকিছুই যেন চিরন্তন এখন রহস্যের আঁধার।
বিশেষ করে নারীর যৌনতা, যৌন সুখ ইত্যাদি বিষয়গুলো সর্বদাই গবেষকদের ভাবিয়ে
তুলেছে। যতটা রহপসসময় নারীর মন, ঠিক ততটাই যেন রহস্যময় যেন নারীর শরীর।
সময়ের সাথে আশ্চর্য রূপে বদলে যেতে থাকা এই নারী শরীর নিয়ে বলাই বাহুল্য যে
 গবেষকদের আগ্রহের কোন সীমা নেই।নারী
 দেহের সবচাইতে স্পর্শকাতর স্থান কোনগুলো? কিংবা কোন স্থানে স্পর্শ করলে
নারী শিহরিত হয়ে ওঠেন বা যৌনতায় আগ্রহ বোধ করেন? এই প্রশ্নের জবাব খুঁজতে
কানাডার মনট্রিলের একদল গবেষক চালিয়েছিলেন একটু নতুন ধরণের গবেষণা। চলতি
বছরে এই রিসার্চের ফলাফল প্রকাশ করেন তাঁরা।এর এই গবেষণায় দেখা যায়, আলতো
স্পর্শের ক্ষেত্রে নারীদেহের সবচাইতে স্পর্শকাতর স্থান হচ্ছে গলা ও ঘাড়,
কব্জির ওপরের অংশ ও ভ্যাজাইনাল মার্জিন। অন্যদিকে চাপ প্রয়োগে সবচাইতে বেশি
 উত্তেজিত হয় নিপল ও ক্লাইটোরিস। আর ভাইব্রেশনের ক্ষেত্রে সবচাইতে বেশি
সাড়া দেয় ক্লাইটোরিস। গবেষক ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ৩০ জন নারীর
ওপরে এই গবেষণা চালান। গবেষণার জন্য তাদের শরীরে নানান ধরণের স্পর্শের
অনুভব তৈরি করে হয়। এবং পরবর্তীতে সংগ্রহ করা হয় মতামত যে কোন স্পর্শের
অনুভব কেমন ছিল।

আলতো স্পর্শে সবচাইতে কম সাড়া দেয় অ্যারিওলা, অন্যদিকে চাপ প্রয়োগে
সবচাইতে কম সাড়া দেয় পেটের অংশগুলো। ওজন, পিরিয়ডের চক্র, স্তনের আকার,
হরমোন, যৌন অভিজ্ঞতা ইত্যাদি স্পর্শের ক্ষেত্রে তেমন কোন প্রভাব বিস্তার
করে না বলেই গবেষকদের মতামত। তবে স্কিন পিয়ারসিং প্রভাব ফেলতে পারে বলে
মতামত ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। প্রভাব ফেলতে পারে প্লাস্টিক সার্জারিও।

গবেষকদের দাবী এই যে এমন গবেষণা আগে কখনো করা হয়নি।

Comments